#blog-pager{clear:both;margin:30px auto;text-align:center; padding: 7px; } .blog-pager {background: none;} .displaypageNum a,.showpage a,.pagecurrent{font-size: 13px;padding: 5px 12px;margin-right:5px; color: #AD0B00; background-color:#FAB001;} .displaypageNum a:hover,.showpage a:hover, .pagecurrent{background:#DB4920;text-decoration:none;color: #fff;} #blog-pager .pagecurrent{font-weight:bold;color: #fff;background:#DB4920;} .showpageOf{display:none!important} #blog-pager .pages{border:none;}

Tuesday, August 25, 2015

স্বাস্থ্য কথনঃ মৌসুমি ফল পেয়ারার গুনাগুন ও রোগ উপকারিতা...


আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আসা করি আল্লাহর রহমতে সবাই সুস্থ আছেন। আজ আমার প্রথম ব্লগ লেখা। আশা করি সবাই উৎসাহিত করবেন। 

মৌসুমি ফল পেয়ারা
মৌসুমি ফল হিসেবে পেয়ারার রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। ছোট বড় সবাই আমরা পেয়ারা খেতে খুবই পছন্দ করি। আমিতো ইহার কঠিন ভক্ত। কাছে পেলেই জিভে জল এসে যাই। এইতো সেদিন অফিস যাবার পথে এক লোক দেখি টসটসে কচি দেশি পেয়ারা নিয়ে বসেছে। তো কি করা আমি লোভে পরে কিনে ফেললাম অনেকগুলো পেয়ারা। তারপর সেগুলো carry করতে গিয়ে হল কঠিন মুসিবত। যাই হোক আজ আপনাদেরকে জানাবো পেয়ারার গুনাগুণ, রোগ উপকারিতা আর কিছু রেসিপি। যাতে আপনারা এই মৌসুমে বেশি বেশি পেয়ারা খান।

প্রথমত, পেয়ারা হচ্ছে ভিটামিনের 'সি' এর অফুরন্ত ভাণ্ডার। এটি আমাদের শরীরে বল বাড়ায়। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ডাঁসা পেয়ারা খেলে মুখে অরুচির ভাব কেটে যায়।

আমরা অনেকেই হয়তো জানি না পেয়ারার রয়েছে কিছু ওষুধী গুনাগুণ। পেয়ারা গাছের ছাল সেদ্ধ করে পানি খেলে আমাশা সেরে যায়। খুব বমি হলে কচি পেয়ারা পাতা সেদ্ধ করে পানি খেলে বমি বন্ধ হয়।
পেয়ারা রেসিপিঃ
১। পেয়ারা মাখাঃ
উপকরনঃ পেয়ারা কিউব করে কাটা, পরিমাণ মতো লবণ, গুড়ো মরিচ সামান্য, আর কাসুন্দি দিয়ে মাখিয়ে বানিয়ে ফেলুন মজাদার পেয়ারা মাখা।


২। পেয়ারা জুসঃ

এর জন্য লাগবে; পেয়ারা কিউব করে কাটা, গোল মরিচ গুড়ো সামান্য, লবণ, চিনি, কাচা মরিচ কুচি করে কাটা। প্রথমে ব্লেন্ডারে সব উপকরণগুলো নিয়ে ব্লেন্ড করি। তারপর গ্লাসে ঢেলে বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করি। আহা হয়ে গেল ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা এক গ্লাস পেয়ারা জুস।


সতর্কতাঃ বেশির ভাগ পেয়ারার বীজ খুব শক্ত হয় যা সহজে হজম হয় না। তাই পেয়ার খাবার সময় অবশ্যই শাঁসটুকু খেয়ে বীজটা ফেলে দেয়া উচিত।
আজ এই পর্যন্তই। পরবর্তী লেখাতে হাজির হবো সবজির গুনাগুণ আর খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনে কিছু জাদুকরি টিপস নিয়ে। এ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন।






1 comment:

  1. চমৎকার হইছে লিখাটা। জোশ্ চালায় যাও ।

    ReplyDelete